ক্যাপশন:
অনন্তের ধর্ণার জিদ থেকে লিপিকার পরিণয়,,, অবশেষে প্রণয় প্রস্ফুটিত করপদ্মে গাঁটছোলায়,,,,
রিয়া ভট্টাচার্য
(নিউজ ফ্লাশলাইট)
অনেকেই গতকাল ধর্নার মধ্যে গ্লোরিয়াস ব্যাপার দেখেছে,,,বিভিন্নভাবে গলা তুলে তাকে জাস্টিফাই করেছে। কিন্তু এটা ভেবে দেখেনি যে যদি ভালোবাসাই হবে তবে মেয়েটির চোখেমুখে এত ঘেন্না এত বিরক্তির ছাপ কেন! সকলের একটাই বক্তব্য আট বছরের সম্পর্ক ছেড়ে গেল কেন! মশাই ভালোবাসা মরে গেলে আট কেন আটচল্লিশ বছরের সম্পর্কেও থাকা উচিত নয় কারণ তখন সেটা বদ্ধ খাঁচার শামিল।
আর একটা কথা, সকলের দাবী ছেলেটি ভালোবাসার দাবীতে ধর্নায় বসেছিল৷ কিন্তু লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে সে সময় ভালোবাসার দাম পাওয়ার জন্য অনন্ত ধর্নায় বসেছিল। মানে সে চেয়েছিল মেয়েটির ওপর দখলিস্বত্ব, ভালোবাসা নয়। ভালোবাসা কিন্তু কখনো দখল করতে শেখায় না, বরং ভালোবাসার মানুষের সুখের জন্য ত্যাগ করতে শেখায়। মেয়েটির সামাজিক সম্মান ধুলোয় মিশিয়ে কোন ভালোবাসার প্রমাণ ছেলেটি দিল জানিনা বা তার সাপোর্টার কবিগণ ভিডিওটি দেখার পরেও তাকে কি করে সাপোর্ট করে চলেছেন জানিনা। তবে ছেলেটিকে দেখে আমার ঘেন্নাবোধ হয়েছে জাস্ট। মেল ইগো স্যাটিসফাই করার জন্য অনেকের সম্মান ধুলোয় মিশিয়েছে সে, তাই সে হিরো নয়, একখানা বিগ জিরো।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন