১. কবিতা:মগ্নচৈতন্য।
আরিয়ান প্রিয়স (পাল)।
মিনারের স্তম্ভগুলো ক্রমশ
মাথা উঁচু করে আকাশ ছুঁতে চায়,
শহরের তিলোত্তমা বধূ সাজে এক রাতের বাসরের অতিথি।
ভিজিয়ে ফেলেছে নোঙরে;
আহত তার গোলাপী আবরণের গভীরতা. .
আমার আরো কিছু হাতের প্রয়োজন-তার শরীর ছুঁতে।
সবুজ পেনে এঁকে
নিয়েছি তার নাভি ঘিরে,
কামস্বপ্নে উষ্ণ চুম্বনে তাকে
হিংস্র করে ফেলি।
নগ্ন তিলোত্তমার দেহের
আগুনে নিশুতি রাত
হস্তমৈথুন করে
বীর্য ফেলে নদীর জলে।
একে একে সমস্ত শরীর গর্জে ওঠে ,
জাপটে ধরে পিঠে নখের আঁচড়ে রক্ত মাখায়,
সমস্ত ঘরে বিদ্যুৎ বেগে অদ্ভুত রোমাঞ্চ ভরে যায়. . .
আমি ধীরে ধীরে তিলোত্তমায় বন্দী হয়ে পড়ি।
অন্ধপ্রেম দিয়ে তার কাঁধে অন্তর্বাস চুমুতে শিহরণ জাগিয়ে তুলি,
ভরা কোটাল বুকে তৃষ্ণার্ত ঘাম চুঁইয়ে নাভি স্পর্শ করে তখন!
আর আমি সমস্তটাই মগ্নচৈতন্যে আবদ্ধ হয়ে স্বপ্ন করে ফেলি
তার অজান্তেই. . .
২. কবিতা:ব্রহ্মপিশাচ।
আরিয়ান প্রিয়স(পাল)
এক সমান্তরাল পথে বিন্দু প্রেম
জেগে ওঠে রাত্রি স্বপ্ন বাসরে,
সে নারী সামান্য সয়ম্বরে নগ্ন শরীরে বসে।
ব্রহ্মপিশাচে ঘিরে নেয় তাকে,
মরণপণ কারণে শরীরের সমস্ত টুকু উজাড় করে।
জটিল জীবন থেকে নিজেকে খোলা হাওয়ায় রাখতে চায় কাজলী।
আর তোমারা তাকে কিনে নাও প্রতি রাতের গন্ধকটূর বিছানায়. .
এরপর মোমপথ ধরে পৌঁছে দাও চিতার আগুনে,
কোন অজানা ফুল দিয়ে থাকো শেষ শুভেচ্ছায়. . .
পিশাচের অমরত্ব সুখের রাতে
অপরাধের খাতার আরো এক বেনামি অধ্যায় শেষ হয়. .
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন