হেঁতের নিশা
পলাশ চৌধুরী
এ তুমুল, এ আধজোনাক
রাত এসেছেন। এই জন্মেছি বলে।
সাদা! কালো তো কিছুর স্কুলিং,
এ ফরিয়াদ বেড়াল, ও চোখের জ্যোৎস্নায়
রাত এসেছেন। এই জন্মেছি বলে।
রিং জন্ম তাই ঈশ্বর
পায়-পায় সিঁড়ি গুঁজেছিলেন।
দূরতা তাই অনেকটা জন্মালাম
আতায়, বাঁশপাতায়। ভাব পাতানো যায় কী?না!
লাজওয়াব সজনী খ্যালে গো সজনে
সজাগ তথা ভূত।
হে যান্ত্রিকী রাত লও বাত লও।
ক্ষণ জন্মেছি এই। রাত পোহাবার।
চামড়া শুকিয়ে যাওয়া অব্ধি দুগ্ধদোহন।
কর্মমরুর যৌনতা(০)
পলাশ চৌধুরী
ভা
লো
বা
সা
লাল
নীল
বেগুনী
গোলাপি
জ্বলনে মরমে প্রিজম প্রণাম
উটকো আদরে ভা
লো
বা
সি
স্বাধীন নরম তুমি
ছুঁয়ে যেতে লালের নদী
ভা
লো
বা
সি
তারই অন্তে কুঁচকে উঠে প্রেম
শান্ত পিলো নরম শুধু নাভির কালো
প্রকট চুমি ঢঙের শীতে
নগ্ন প্রাণে
আদর টানে
পৌষ রাতে
লালের খিদে
বীর্যমাখে
নীলচে রাতে
বৃন্তফাটে
বেগুনী ভিটে
পদ্মজাঁটে
গোলাপি মেঝে
আদর রাতে
নগ্ন চেতা শরীর খোঁচা
আরাম সাধক বুকেরপাটা
প্রথম স্তনের জৈব মধু
নাভির নীচের চর্ম শুধু
যৌন মাখা যৌথ যাপন
নিজের মতোই ভা
লো
বা
সি
জাজমেন্ট
পলাশ চৌধুরী
হঠাৎ একলা নিঃসঙ্গতা খিদে হয়
একা পায় খুব
আঁকা হয়ে যায় তরল অন্ধকার
ভ'এ আলো দেদার নেওয়ার
ম'এর আনন্দ।
রপ্ত কাল, কালি হয়ে যাক ওসকাল
আমরা বিজনে হে বিধবা আকাল।
প্র' নামে প্রকাশ যারে চুমিল তপোধন
জানো না উজান,
আমিষ তো বিস্ময় বুদবুদ তাহাদের।
নধর২
পলাশ চৌধুরী
জল হয়, জল ভেদ করে মুখ চেপে দ্যায় রাত।
শুনছো রমা? এখন অন্ধকার।
শীঘ্র হও। চরিত্র পাল্টাতে আলোর।
কত তো বাক্য,
আলাপ পাল্টেছে,
পাল্টাচ্ছি দরমার হলুদ।
সময়
জল পেতে তুলে নেওয়ার
আদিম লতা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন