প্রেম
আবদুস সালাম
মানমানবী ঘেরা আধপোড়া বারান্দায় আমরা থাকি
সবাই ব্যস্ত হচ্ছি সাপলুডু খেলায়
প্রেমিকপ্রেমিকার সামনে বিষন্ন পথ
পাখিরা মেলে ধরছে কষ্টকথা
তর্কযুদ্ধের আসরে ডানা মেলছে দায়িত্ব হীন উষ্ণতা
ঝরে পড়ছে প্রেমের রক্ত রেণু
বিষন্ন আকাশে পাড়ি জমায় দীর্ঘশ্বাস
ঝাঁপি খুলে দেখি পরতে পরতে তার অদ্ভুত
কষ্ট কথা
ব্যথাযুবতিরা মালা গাঁথে ডুমুর ফুলে
আধপোড়া বারান্দায় চাঁদ ডুবে যায় বিষন্ন অভিমানে
নিয়তি ও প্রেম
আবদুস সালাম
যখন প্রেম বলতে কিছু বোধ হচ্ছিল
বোঝা না বোঝার বলয়ে নিয়তি দিল মাথা ঠুকে
নিজেরই অজান্তে বিচ্ছেদকাল ধরা দেয় শরীরে
প্রেমের মাছি ভনভন করছে সময়ে
অভিমানী আত্মা থাপ্পড় মারে গালে
জাপটে ধরে আদর করে বিচ্ছেদের শুঁয়োপোকা
প্রেমের যে কাঁটা আছে জানতাম না
সমুদ্র কিনারে গুনছি নীল ঢেউ
শূন্য প্রহরের গান বেজে চলেছে অজান্তে
কুয়াশার অক্ষরে লিখে চলেছি মহাশূন্যের কবিতা
প্রেম বোঝা না বোঝার বলয়ে নিয়তি মাথা ঠুকে দেয়
প্রহরা বিহীন লেভেলক্রশিং এ একলা আছি দাঁড়িয়ে
শিকার শেষে ফিরে এলো প্রেম
অরণ্য সভ্যতার মনুষ্যত্ব দূরবীন দিয়ে দেখছি
নিয়তি মজা করে পাড়িয়ে দিচ্ছে কর্কশ ঘুম
চাকু হাতে নি:সঙ্গতা পাহারা দেয় আনমনে
নিয়তি লাটাই হাতে দাঁড়িয়ে দেখছে মজা
সঙ্গী ----
আবদুস সালাম
সুখের কথা না বলাই ভালো
ওর চপলা স্বভাব
দু:খ সারাদিন নেওটা ছেলে র মতো ঘুর- ঘুর করে
শত অবহেলা গায়ে মাখে না
পাথুরে সহবাসে উথলে ওঠে যন্ত্রণার ঢেউ
উথালিপাথালী স্বপ্ন বিথান
বুকে জমা হয় অর্থহীন বিলাস কথা
সংসার সাজিয়ে সনাতন পাখিরা খেলা করে
বৈরাগ্য পাড়ায় খেলা করে সর্বনাশ
মন্দিরে বেজে ওঠে কাঁসরের ঘন্টা
সুখের মোড়কে দু:খ বিক্রি করেন ধর্মগুরু
আঁধার ঘনিয়ে আসে
এক বালিশে চলে লটাপটি
ওরে আমার দুঃখ ,আমি যে তোর প্রাণের দোসর
বদল
আবদুস সালাম
বার বার বদলেছে খতিয়ান
নক্ষত্র গতিতে বদলেছে জীবনের মানে
দুর্নিবার অন্ধকার ঢাকে জীবনের ব্যঞ্জনা
কপটতা দিয়ে সাজানো ভালো বাসার বিষাদ ঘর
অথর্ব শরীর ডুবে যায় ভাবনায়
গভীর রাতে শরীর থেকে খসে পড়ে জং
বিষন্ন সময় দাঁড়ায় আয়নার সামনে
খুঁজে চলে ভুল অঙ্কের পদ্ধতি
অসমাপ্ত কাহিনী খুঁজে চলছে পরাভব শূন্যতা
নষ্ট মেয়ের মতো বদল হয় খতিয়ান
লুকানো বীজ ফুলের ঘর করবো বলে বার বার আসে
আবদুস সালাম
মানমানবী ঘেরা আধপোড়া বারান্দায় আমরা থাকি
সবাই ব্যস্ত হচ্ছি সাপলুডু খেলায়
প্রেমিকপ্রেমিকার সামনে বিষন্ন পথ
পাখিরা মেলে ধরছে কষ্টকথা
তর্কযুদ্ধের আসরে ডানা মেলছে দায়িত্ব হীন উষ্ণতা
ঝরে পড়ছে প্রেমের রক্ত রেণু
বিষন্ন আকাশে পাড়ি জমায় দীর্ঘশ্বাস
ঝাঁপি খুলে দেখি পরতে পরতে তার অদ্ভুত
কষ্ট কথা
ব্যথাযুবতিরা মালা গাঁথে ডুমুর ফুলে
আধপোড়া বারান্দায় চাঁদ ডুবে যায় বিষন্ন অভিমানে
নিয়তি ও প্রেম
আবদুস সালাম
যখন প্রেম বলতে কিছু বোধ হচ্ছিল
বোঝা না বোঝার বলয়ে নিয়তি দিল মাথা ঠুকে
নিজেরই অজান্তে বিচ্ছেদকাল ধরা দেয় শরীরে
প্রেমের মাছি ভনভন করছে সময়ে
অভিমানী আত্মা থাপ্পড় মারে গালে
জাপটে ধরে আদর করে বিচ্ছেদের শুঁয়োপোকা
প্রেমের যে কাঁটা আছে জানতাম না
সমুদ্র কিনারে গুনছি নীল ঢেউ
শূন্য প্রহরের গান বেজে চলেছে অজান্তে
কুয়াশার অক্ষরে লিখে চলেছি মহাশূন্যের কবিতা
প্রেম বোঝা না বোঝার বলয়ে নিয়তি মাথা ঠুকে দেয়
প্রহরা বিহীন লেভেলক্রশিং এ একলা আছি দাঁড়িয়ে
শিকার শেষে ফিরে এলো প্রেম
অরণ্য সভ্যতার মনুষ্যত্ব দূরবীন দিয়ে দেখছি
নিয়তি মজা করে পাড়িয়ে দিচ্ছে কর্কশ ঘুম
চাকু হাতে নি:সঙ্গতা পাহারা দেয় আনমনে
নিয়তি লাটাই হাতে দাঁড়িয়ে দেখছে মজা
সঙ্গী ----
আবদুস সালাম
সুখের কথা না বলাই ভালো
ওর চপলা স্বভাব
দু:খ সারাদিন নেওটা ছেলে র মতো ঘুর- ঘুর করে
শত অবহেলা গায়ে মাখে না
পাথুরে সহবাসে উথলে ওঠে যন্ত্রণার ঢেউ
উথালিপাথালী স্বপ্ন বিথান
বুকে জমা হয় অর্থহীন বিলাস কথা
সংসার সাজিয়ে সনাতন পাখিরা খেলা করে
বৈরাগ্য পাড়ায় খেলা করে সর্বনাশ
মন্দিরে বেজে ওঠে কাঁসরের ঘন্টা
সুখের মোড়কে দু:খ বিক্রি করেন ধর্মগুরু
আঁধার ঘনিয়ে আসে
এক বালিশে চলে লটাপটি
ওরে আমার দুঃখ ,আমি যে তোর প্রাণের দোসর
বদল
আবদুস সালাম
বার বার বদলেছে খতিয়ান
নক্ষত্র গতিতে বদলেছে জীবনের মানে
দুর্নিবার অন্ধকার ঢাকে জীবনের ব্যঞ্জনা
কপটতা দিয়ে সাজানো ভালো বাসার বিষাদ ঘর
অথর্ব শরীর ডুবে যায় ভাবনায়
গভীর রাতে শরীর থেকে খসে পড়ে জং
বিষন্ন সময় দাঁড়ায় আয়নার সামনে
খুঁজে চলে ভুল অঙ্কের পদ্ধতি
অসমাপ্ত কাহিনী খুঁজে চলছে পরাভব শূন্যতা
নষ্ট মেয়ের মতো বদল হয় খতিয়ান
লুকানো বীজ ফুলের ঘর করবো বলে বার বার আসে
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন