দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ,,,,,
অভাবী ঘরের পান্থশালায় আত্মভোলা এক প্রেমিক পুরুষ তুমি,,,,
হাঁড়িয়ার আম্রপালী নির্যাস রতিক্লান্ত বীর্য নিংড়ে
তোমার উল্লাস জৈবিক চাহিদা,,,
মৎস্যকন্যার উভচর গলাধঃকরণ রুদ্ধশ্বাসে
গুমোট ছত্রাক মৃতপ্রায়
এলোকেশে এক লাবণ্য দুচোখে বেঁধেছে
এক স্বপ্ন অলীক চিত্রনাট্য,,,
আজ সে কোন সহিষ্ণু পাথর অশ্রুসজল অহল্যা,,,
প্রেমিক টিয়ার অবাধ্য কৃষ্ণনামে ভরপুর সন্ধ্যে হড়কানো
শিকারী উন্মাদনা উলঙ্গ কাম অভুক্ত রতিশয্যা,,,
###########
কাঙাল সোহাগে হতে চেয়েছিলাম জন্মান্তর
জৈবিক চাহিদার যজ্ঞে কোন অশ্বিনীকুমার,,,
পূর্বরাগে তাই রাজপথের বসন্ত বিলাপে স্তনের কৌমার্য এ
অনিঃশেষ নিতে চেয়েছিল আব্রু খসিয়ে আজন্মের ঋণ
তোমার সপ্তবর্ণা অমূল্য চুম্বনে
আমার ঈশ্বর হয়েছে আজ দিকভ্রষ্ট
অন্য কোন ঋতুমতী নারীর গায়ে গা লাগার সংরাগ
ছোঁয়াচে জ্বরে তার শিড়দাঁড়ায় লেগেছে ঘূণ এক অলসঘুম
কচি পানপাতার শঙ্খিনী ডাকে আলিস্যি ভেঙে
প্রত্যুষে কফিমাগে উষ্ণীষ বেহায়া ঠোঁটে একাত্ম
গতরাতের শয্যায় সোহাগের
সুগার ক্যালকুলাস ফাঁদে
শকুন্তলার অভিশপ্ত আঁচলে নিষিদ্ধ রাত জাগে
##########
তোমার অবিক্রীত নিষ্পাপ স্বত্তার সংযমের
চৌকাঠ পেরিয়ে আজ বীতশ্রদ্ধ প্রলয়
(ধুনো পোড়া গন্ধে মনসার যন্ত্রণা ও ধিক্কার গুমড়ে উঠে)
আর অভিশপ্ত পিশাচী আত্মা আমার ঈশ্বরের
মানসিক বৈকল্যে অন্তর্হিত আজ
আমার মণিকাঞ্চনে এনেছে অকাল জরা বার্ধক্য,,,
আইবুড়ো নিঃসঙ্গ রতিক্লান্ত চন্দ্রিমায় লেগেছে
আজ অকাল বৈধব্য যোগ,,,
###########
চৌকাঠ পেরিয়ে আজ বীতশ্রদ্ধ প্রলয়
(ধুনো পোড়া গন্ধে মনসার যন্ত্রণা ও ধিক্কার গুমড়ে উঠে)
আর অভিশপ্ত পিশাচী আত্মা আমার ঈশ্বরের
মানসিক বৈকল্যে অন্তর্হিত আজ
আমার মণিকাঞ্চনে এনেছে অকাল জরা বার্ধক্য,,,
আইবুড়ো নিঃসঙ্গ রতিক্লান্ত চন্দ্রিমায় লেগেছে
আজ অকাল বৈধব্য যোগ,,,
###########
যখনি ডেকেছে জাহ্নবী তার সোহাগ কঙ্কণে
তুমি ছিলে বিপদসীমায় তটস্থ আঁটোসাঁটো কাজলাদীঘি,,,
কাজেই কানে তুলতে তার ঝংকার ছিলে
স্থবির কোন পাথর,,
স্থবির কোন পাথর,,
ছিলে কোন জেদী প্রেমিক পৌরুষের ইচ্ছাকৃত
পিচ্ছিল স্পর্ধায় মদমত্ত নেশায় চুর কোন মাতাল,,,
পিচ্ছিল স্পর্ধায় মদমত্ত নেশায় চুর কোন মাতাল,,,
নাগরের শিথিল বাহুডোরের ঝাড়লন্ঠনে
উদ্ধত জঙ্ঘা উঁচিয়ে
অহমে গটমট অন্য রমণী সংসর্গে
পরিণয় ভ্রমে যেন কোন
উদ্ধত জঙ্ঘা উঁচিয়ে
অহমে গটমট অন্য রমণী সংসর্গে
পরিণয় ভ্রমে যেন কোন
লাজুক শামুক।।
চক্রবুহ্য সর্পিল বেণীর গাঁটে সে সন্তর্পণে
চক্রবুহ্য সর্পিল বেণীর গাঁটে সে সন্তর্পণে
গুছিয়ে বেঁধেছিল প্রতিহিংসার গান্ডীব সহ তূণ।।
##########
কামদগ্ধ পুষ্পমাল্য বরণের বশীকরণে
রতিপঙ্গুবীর্যরস সুখে আপাদমস্তক কেন্দ্রীকরণ
তৃষ্ণার্ত জিহ্বায় আজ সে নতমস্তকে কোন ক্রীতদাস,,,
রতিপঙ্গুবীর্যরস সুখে আপাদমস্তক কেন্দ্রীকরণ
তৃষ্ণার্ত জিহ্বায় আজ সে নতমস্তকে কোন ক্রীতদাস,,,
তোমার চোখে চোখ রেখে হাঁটু মুড়ে বসে
অতীত স্মৃতি জাত শকুন্তলা অপভ্রংশে,,,
অতীত স্মৃতি জাত শকুন্তলা অপভ্রংশে,,,
সতীনের দাহদৃষ্টিতে জেরবার অভুক্ত সোহাগী
যেন কোন চৌকস নগরনটী সূপর্ণখা
নিজের নাক কেটে করতে লেগেছে আমার যাত্রাভঙ্গ,,,
যেন কোন চৌকস নগরনটী সূপর্ণখা
নিজের নাক কেটে করতে লেগেছে আমার যাত্রাভঙ্গ,,,
###########
প্রেমদগ্ধ জরায়ু রক্তক্ষরণে বীর্য নিংড়ে
আমার সিঁথি তোমার সোহাগে
প্রিয় বৌ করে রাঙাবে বলেছিলে,,,
প্রেমদগ্ধ জরায়ু রক্তক্ষরণে বীর্য নিংড়ে
আমার সিঁথি তোমার সোহাগে
প্রিয় বৌ করে রাঙাবে বলেছিলে,,,
যোনিগর্ভে একান্তে উঁচিয়ে
ময়ূরকন্ঠী গ্রীবায় প্রাঞ্জল স্বীকারোক্তি,,,
তুমি আমারি বৌ বলে দেখিয়েছিলে
কাম উদগীরণ পুরুষালী স্পর্ধা,,,
ময়ূরকন্ঠী গ্রীবায় প্রাঞ্জল স্বীকারোক্তি,,,
তুমি আমারি বৌ বলে দেখিয়েছিলে
কাম উদগীরণ পুরুষালী স্পর্ধা,,,
আমার আজানুলম্বিত কেশে রতিক্লান্ত রাত্রির
নূপুরের নিক্বণে হয়েছিল কুমারী বৌয়ের জাহ্নবী
ঘরকুনো ইকিরমিকির স্রোতের গৃহপ্রবেশ,,,,
ঘরকুনো ইকিরমিকির স্রোতের গৃহপ্রবেশ,,,,
############
তুমি বলেছিলে এখুনি যাও অলংকৃত বেশে
নিরাভরণ প্রাঞ্জল রূপে
আমার মা বরণডালা আগোলে দাঁড়িয়ে আছে
তোমার স্বামীর অশ্বত্থশিকড়সন্ন্যাস যাপন
গৃহের চৌকাঠে,,,,
তোমার মাছরাঙা কে বলে দিও পাগলী,,,
এবার না হয় তোমার সোহাগ এ শুরু করবো
সংযমী গার্হস্থ্য আশ্রম,,,,পরিণয় সন্ন্যাস ত্যাজে,,,,
###########
তোমাকে খাওয়াবো ভাত কাপড়ে ঘটা করে
মোটা বড় গায়ে গতরে কাতলার পেটি,,,
খানদানি বৈভবে মাছের কাঁটা,,,
তা তোমার স্বামীর যতই কষ্ট হোক,,,
হোক না নগণ্য সামর্থ্য,,,,
তবুও তোমার কুচযুগশোভিত স্তনযুগলের ক্লিভেজে
উঁকি দিচ্ছে ক্ষণে ক্ষণে যে চতুর মাছরাঙা কৌতূহলী,,,
তাকে চোখ রাঙিয়ে আরেকটিবার বলে দিও আমার হয়ে,,,,
শোন,,,, আমার স্বামী পাকা মাছ খাওয়াবে চিন্তা করিস নে,,,
হবেই হবে অভাবী ঘরে আমার ঘটা করে প্রেয়সীর আকাঙ্খিত বধূবরণ,,,,
কই গো নতুন বৌ এসেছে,,,
শঙ্খউলুধ্বনি সহযোগে করবে না তার বধূবরণ,,,
সাজাবে না আমাদের প্রেম ও পরিণয়ের বরণডালা,,,,,
---------------------
নিরাভরণ প্রাঞ্জল রূপে
আমার মা বরণডালা আগোলে দাঁড়িয়ে আছে
তোমার স্বামীর অশ্বত্থশিকড়সন্ন্যাস যাপন
গৃহের চৌকাঠে,,,,
তোমার মাছরাঙা কে বলে দিও পাগলী,,,
এবার না হয় তোমার সোহাগ এ শুরু করবো
সংযমী গার্হস্থ্য আশ্রম,,,,পরিণয় সন্ন্যাস ত্যাজে,,,,
###########
তোমাকে খাওয়াবো ভাত কাপড়ে ঘটা করে
মোটা বড় গায়ে গতরে কাতলার পেটি,,,
খানদানি বৈভবে মাছের কাঁটা,,,
তা তোমার স্বামীর যতই কষ্ট হোক,,,
হোক না নগণ্য সামর্থ্য,,,,
তবুও তোমার কুচযুগশোভিত স্তনযুগলের ক্লিভেজে
উঁকি দিচ্ছে ক্ষণে ক্ষণে যে চতুর মাছরাঙা কৌতূহলী,,,
তাকে চোখ রাঙিয়ে আরেকটিবার বলে দিও আমার হয়ে,,,,
শোন,,,, আমার স্বামী পাকা মাছ খাওয়াবে চিন্তা করিস নে,,,
হবেই হবে অভাবী ঘরে আমার ঘটা করে প্রেয়সীর আকাঙ্খিত বধূবরণ,,,,
কই গো নতুন বৌ এসেছে,,,
শঙ্খউলুধ্বনি সহযোগে করবে না তার বধূবরণ,,,
সাজাবে না আমাদের প্রেম ও পরিণয়ের বরণডালা,,,,,
---------------------
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন