"চরম ভালোলাগা কিছু কবিতার উদ্ধৃতি",,,,,,
"এখন গভীর রাত",,,,,
চরকায় তেল নেই কচরমচর পত্রমিতালি করে টাইমমেসিন স্বাধীনতা ক্ষয়ে গিয়ে রাত্রি খোঁজে ভূগোলের আটোসাঁটো আইসোটোপে......
কালির দোয়াতে শুধু প্রেমিকার মুখ
আকাশে চাঁদের চাক ভেঙে গুঁড়ো হয়, জ্যোৎস্নার জলযোগে পিঁপড়ের ঢল, কী এক বিস্ফোরণ মাংসলোভী।
আমার প্রেমটা ছিল বহুব্রীহি, বেড়াজালে নিয়তির শত চুম্বন শিরায় চিড়িক মারে গভীর গোপন, একাহারী থেকে তবে পংক্তি ভোজন।
"তন্বিষ্ঠা বসুরায়",,,,,,
নিপুণ শিল্পীর এক আঁচড় মাখানো ছিল যাবতীয় সত্তার বলিষ্ঠ শিশিরে....
অনেক গভীর জঙ্গলের আনাচে-কানাচে কয়েকটা ব্যাঙ্গার্থ জীবনের সহায়ক হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে,,,,, স্তম্ভ ভাবলেও ভুল হবে না।
আমাদের যদিও কোন স্তম্ভ ছিল না, তাও আয়নার ছোপ লাগা প্রতিসরাঙ্ক আমাদের উহ্য রেখে অবয়বহীন করেছিল।
বিন্দুর লাগামছাড়া আকুতি সিন্ধুকে জন্ম দিতে কখনো অপারগ হয় না.....
"টিকে থাকা",,,,,,
জং ধরা রোদে ওৎ পেতে বাকল ছড়ায় শীত, প্রাক্তন প্রেমিকার মতো ওদেরও প্রতিটি সত্তায় রয়ে গেছে এক অমোঘ শিরশিরানি।
প্রথম প্রেমপত্রগুলোর নিঃশ্বাসে আধিভৌতিক ধুলো লেগে থাকে আর প্রত্যেক প্রেমিক পুরুষ সেগুলো চেটে খেতে গিয়ে ভাইরাল হয়ে পড়ে।
সংসারগুলো মোবাইলের চিপ হয়ে মেমোরি বাড়াতে থাকে.....
"সকাল",,,,,,
কথা বলে আধো আধো, বিছানার পরিভাষা বুঝে নিয়ে ভেঙে ফেলে আড়ষ্ট ভাব,,,,সকাল সকাল.....
মার্জিত রূপকের প্রত্যুষে যৌনগন্ধী চুরমার আবেগ....
এক একটা ডাক হরকরা মুহূর্ত অনুভূতির ক্লিভেজকে রোদ মাখাতে মাখাতে বড় হতে থাকে,,,,,
যাবতীয় ক্লেদ ধুতে ধুতে শিশুদের স্বপ্নে নিজেদের চিনে নিতে শিখি.....
"ক্যানভাস",,,,
কুয়াশা চিবোতে গেলে আদর করে চিবানোর দরকার,,, কারণ আদরের মধ্যে আগুনের চুম্বক থাকে,,,,
পরশ্রীকাতরতা খামচে ধরে তোমার মেয়েলি সত্তা,,,,
আমার পুরুষালি মুদ্রাদোষ অভয়ারণ্যের মতো দামাল অথচ স্তব্ধতার লিঙ্গভেদ করে পরজীবী চাঁদের গ্রহণে,,,,
বারোয়ারি বিভাজনের প্রতিশব্দ লিপস্টিকের মতো এঁটে থাকে ঠোঁটে,,, প্রতিটা চুমুতে,,,, ঠোঁট ফাঁক করি বিভাজন খাই,,,,
পরিচ্ছন্ন স্বপ্নের দীর্ঘশ্বাস যুবতির ব্যাকরণ আঁকতে আঁকতে নিজেই ক্যানভাস হয়ে যায়,,,,
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন