বিনয় মজুমদার,,,,,,
দ্বৈত পারিবারিকতা,,,,
((নৈঃশব্দ্য সন্ধ্যা এলোকেশী ঈশ্বরী সঙ্গমচন্দ্রিমা চকোর মীনচক্রবৎ ঘূর্ণন
মধুমক্ষিকা জ্যোৎস্না রমণ সঙ্গম
সুধাযাপন নিঃসঙ্গ যন্ত্রণা সঙ্গোপণ ঈশ্বরী
সর্বান্তঃকরণে সমর্পণ ক্ষুধার নিত্যতা সূত্রে রাঙা সোহাগ অগ্নিমান্দ্য দুরন্ত শোক চরণ
আশ্রয় নির্লিপ্ত যাপনে
তোমার বক্ষের অনন্ত বিভাজিকায় আমার রাত্রি
আমার মণিকর্ণিকার ঘাট নোঙর ফেলার সংস্থাপন রতি))
বিশ্লেষণী প্রেক্ষাগৃহ
সঙ্গমসৌন্দর্যচন্দ্র মোহ ((করবাচৌথ))
সুপ্রীতি বর্মন
কাকচক্ষু জ্যোৎস্না যখন নিঃসঙ্গ নিকষ অন্ধকার অমাবস্যার মতন বক্ষের মাঝে জগদ্দল পাথরের স্থবিরতার মতন চেপে বসতে থাকে,,,,,
তোমাকে কাছে না পেয়ে ছটফট করে আত্মহত্যার জটে পাকানো শিকড় কামড়ে ধরে তখন এই জীবনযাত্রা বহন অসহনীয় হয়ে যায় তার জন্য অন্তহীন সঙ্গমের প্রয়োজন,,,,,
সকল জড়ত্ব ভেদ করে সরস আশ্বাস ও নিরাপত্তা বোধ নিয়ে আসতে যাতে করে অভিশপ্ত জীবন উপভোগ্য হয়,,,,,
সেই কারণের জন্য অনেক ঋণ প্রয়োজন তোমাকে নিজের করে কিছু দেওয়ার থেকে,,,,
যাতে তুমি পরিশোধ করে দিতে চাও অতিষ্ঠ ঈপ্সা রেখে আমাকে আপ্যায়ন করে,,,,
কিন্তু তুমি রূপে গুণে এক রমণমালিকা যেন এক অপরূপ ঐশ্বর্য চাঁদ,,,,
তাই তোমাকে হাতের মুঠোয় করে নিজের কাছে পেতে গেলে অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে সাধ্য সাধনার প্রয়োজন,,,,,,
এই নীরব বিশ্ব অক্ষম সবকিছু নিষ্প্রয়োজন,,,,,,
শুধু তুমিই আমার একমাত্র যক্ষের ধন,,,, কোনকিছুর সাথে আমার প্রয়োজন নিছক অপ্রাসঙ্গিক এখন,,,,
তাই তোমাকে পুলকরাগে নিজের খুব কাছে যেচে পেতে চেয়ে উন্মাদিত করার প্রচেষ্টায় থাকি,,,,
সব রকম সম্পদ দিয়ে তোমাকে উত্তাল করে রাখি,,,,,
আমার শুধু একটাই চাহিদা কালঘাম ছোটানোর শেষে যে তুমি নিজে থেকে উদ্যোগ নিয়ে ও অতিষ্ঠ ঈপ্সায় প্রচন্ড ভয়াল করে ঠাপ নিতে চাও শুধু আমার কাছ থেকে,,,,,
তখন বিনিসুতো শীর্ণশরীরী মালার এই প্রণয়ের গাঁটছোলায় তোমার চারপাশে প্রশান্তির শীতল আশ্বাসে বীর্যের আঠালো ঘ্রাণে এক মনোহরা তীব্র সঙ্গমের মদনোচ্ছ্বাসে মদ্যপের নৈশিল ঘোরের বাতাবরণ সৃষ্টি হবে,,,,,
যা আমাকে শিথিল কোমলতা দিয়ে সঙ্গোপণে নিমজ্জিত করবে,,,,,
শুধু এইটুকুই আমার চাওয়া কিংবা পাওয়া বলতে পারো আর তো কিছুই চাই না আমি তোমার কাছে,,,,,,,
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন