বিনয় মজুমদার,,,,,
এভাবেও শোয়া যায়,,,,,,
((নৈঃশব্দ্য সন্ধ্যা এলোকেশী ঈশ্বরী সঙ্গমচন্দ্রিমা চকোর মীনচক্রবৎ ঘূর্ণন
মধুমক্ষিকা জ্যোৎস্না রমণ সঙ্গম
সুধাযাপন নিঃসঙ্গ যন্ত্রণা সঙ্গোপণ ঈশ্বরী
সর্বান্তঃকরণে সমর্পণ ক্ষুধার নিত্যতা সূত্রে রাঙা সোহাগ অগ্নিমান্দ্য দুরন্ত শোক চরণ
আশ্রয় নির্লিপ্ত যাপনে
তোমার বক্ষের অনন্ত বিভাজিকায় আমার রাত্রি
আমার মণিকর্ণিকার ঘাট নোঙর ফেলার সংস্থাপন রতি))
বিশ্লেষণী প্রেক্ষাগৃহ
সঙ্গমসৌন্দর্যচন্দ্র মোহ ((করবাচৌথ))
সুপ্রীতি বর্মন
সদ্য সমাপ্ত রমণ কর্মের পর দুটি শঙ্খলাগা শরীর অঙ্গরাগে একে অপরে নির্ভার হয়ে কামকলামুদ্রায় শঙ্খধ্বনি শীৎকারে গর্জে ওঠে,,,,,,
তন্দ্রাতুর কথোপকথনে সমান্তরাল কর্ষণে রতিযামে সন্নিলগ্ন দুটি শরীর মধ্য রাত্রির যবনিকা খোলা চুলের অরণ্যে শুয়ে থাকে,,,,,,
মন্দিরের আটচালায় নির্জলা উপবাসে এখন লিঙ্গের অবসর যাপনের এ যেন কেমন করে এক সুকোমল কাল,,,,,
নরম স্তনের ঊষর মরুভূমি তে স্নিগ্ধ আঙুলের অলস প্রণয় শীতঘুমে জড়াতে চায় দগ্ধ শরীর কে,,,,,
অকস্মাৎ ঠাহর হয় তলদেশ থেকে নির্গত এই উচ্ছ্বসিত স্রোতস্বিনী,,,,
চুয়ে চুয়ে ভিজিয়ে দিতে লেগেছে প্রখর ধোঁয়া ওঠা রোদ্দুরে তৃষ্ণার্ত শরীর,,,,
যে শরীর অনেক আগেই অভিষিক্ত হয়ে গেছে সিঁদুরের লালে,,,,,,
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন