তোমার ছোঁয়া প্রথম বর্ষা।
সুপ্রীতি বর্মন।
অনাবিল বর্ষণের স্রোত বইয়ে দেয় অনাদেয় সদুত্তর
নির্বাক চাহনি বারিকণার শব্দহীন মিছিল
মুখচোরা গড্ডালিকা প্রবাহ নাকি প্রচ্ছদ নুড়ির টান
রৌদ্রদগ্ধ প্রদাহে অবসন্নের নিম্নচাপ উচ্ছ্বলিত স্রোতস্বিনী ঝর্ণা
কান পেতে শুনতে থেকে পাইনা খুঁজে অস্তিত্ব।
যেন ধোয়া তরঙ্গায়িত সাদা ধবধবে
দুগ্ধফেনিল মৈথুন শেষে এক সুগন্ধী সাবানে আত্মগোপন।
ইতরের উগ্র অযাচিত গন্ধ লুকায়
কোটরে কোটরে বহ্ণিধারায়
সহস্রকাল পরে বানভাসি বন্যা।
আমার একরত্তি চিলেকোঠা
বৃষ্টি চুপিসারে দেওয়ালের কোল ঘেঁষে লুকায়
নিঃসঙ্গ সহবাসে মুখচোরা মাটিতে গড়ায়।
যৌবন প্রেমের গভীর মূলোচ্ছেদ ব্যতিরেকে
আরো খানিকটা পুষ্টিরসে জবুথুবু হয়ে
নরম মাটির গভীরে প্রোথিত হয়।
আরো খানিকটা জড়িয়ে ধরতে চায় এলোপাথারি
রন্ধ্রে তোলে সোহাগের ঝড়।
চোখের কোণে বালির কামড়
তপ্ত গাল বেয়ে অশ্রুবিন্দু গড়িয়ে
চলে অতল সাগরের তলে সেথা বর্ণবিভেদে উদাসীন।
কুলকুল বর্ষণ টিনের মাথার ছাদে ছিদ্র
সকল পূর্ণতা যতি চিহ্ণে অচিরেই গুছানো পরিপাটী সংসার।
গুঞ্জনে সরব অজুহাতের চশমায় ঝাপসা জলের ঝাপটা
দোষ গুন এক বিরাট রঙমিলান্তি কার্পেটের
জৌলুসে উচ্ছ্বসিত ফোয়ারা এক বিশাল সমুদ্র।
ছোট নদী অপাংক্তেয় তাই অবুঝ শিশুদের
স্কুলের পাতায় শিলেবাসের প্রচ্ছদ নেয়।
"আমাদের ছোট নদী চলে আঁকে বাঁকে।"
স্কুল বন্ধের শামিয়ানা গুরুগম্ভীর বজ্রপাতে বর্ষণ কিংবা বানভাসি গ্রামের নিরাপদ আশ্রয়
স্কুলের চাতাল মাথার উপর নিঃস্বার্থ দান ছাদ।
গর্ভবতী কুকুরের সন্তান প্রসব দেওয়ালের কোল ঘেঁষে
জারজ অঙ্কুরোদগম মহীরুহের বোঁটায়।
বানভাসি আশঙ্কিতে এঁটো করে
তুলে রাখে মুখগহ্বরে পাছে স্রোতের জোয়ারে পশ্চাদটানে সদ্যোজাতের মায়ের কুল হারায়।
দৈহিক অভিকর্ষের মূলোচ্ছেদে
সংস্পর্শের চুম্বনে জরায়ু সিক্ত টইটুম্বুর
কোন প্রচ্ছন্ন আগামীর হাত পা ছুঁড়ে গর্ভের মাটিতে জলকেলি
আস্পর্ধা সোহাগ স্বামীর ঐকান্তিক অকপট অনুরনন।
উচ্চৈস্বরে সানাইয়ের বেহাগ সুর
মাতাল নেশার ঘোরে চীৎকার এসো,,,,,,,,
গৃহস্থ হিসেবী কোলাব্যাঙ সহধর্মিনী কে কাছে পাবে বলে।
তাদের শব্দে গমগম মধ্যবিত্ত হিসেবী
চাদরের তলায় পা ছড়িয়ে
গাঢ় নিদ্রায় অভিভূত প্যাঁচালো সাপের দুঃশ্চিন্তার সাতকাহন ছেঁড়া কাঁথা।
শব্দহীন গা ছমছম অস্তরীভূত শিলা
বৃষ্টির নিঃসার ঝরঝর বহন দুূঃসাধ্য জগদ্দল চোখের পাতায় গুমড়ে মরা প্রাক্তন।
ছন্দপতন অঝোর বর্ষণ অস্তিত্ব খড়ের গুঁজো
নিরুদ্দেশ তিলোত্তমা সলিল সমাধি নেই ফেরার কোন কানাঘুষো।
জীবাশ্ম পরজীবি ঘুমের নিঃশ্বাস ঘনঘন উর্দ্ধগতি চরৈবেতি নৈব নৈব চ তোমার শারীরিক স্পর্শের অপকর্ষ টান।
আমার শরীর লাশ কাটা স্বপ্ন তোমাকে কাছে পাওয়া গুলতি মেরে দূরের আম হেঁচকা টান।
হামাগুড়ি শিশুর স্তনের বোঁটায় কামড় অমোঘ দুগ্ধের ফেনিল বর্ষণ মুখের লালায় স্নিগ্ধ সুধা ঋন মাতৃত্বের টান।
অন্যদিকে আয়েশে নবাব বাহাদুর উষ্ণ ওষ্ঠে ক্লাসিক শ্যুট কফি মাগে মনের মাধুরী চিনির গুড়োতে স্মৃতির ফ্ল্যাশব্যাক পুরানো ক্রাশ তাই যন্ত্রনা লুকিয়ে হিপ হিপ হুররে । আপডেট।
ফিনফিনে ব্র্যান্ডেড শার্টে গতিশীল মার্সিডিজের বিক্ষিপ্ত কাদার ছিটা হেলাচ্ছ্যেদা
কৃষ্ণা অপেক্ষমান স্যাঁতসেতে প্রেমিকের অবগাহন নতুন প্রেম প্রথম দেখা।
যন্ত্রনাক্লিষ্ট হাভাতে ভনভন অভিযোগের সাত সাতেরো নেই ওর জীবনে কোন সুখের আশ্রয়।তাই ঘর দোর ছেড়ে ছুটেছি ওর কাছে ফোনে ঝরঝর বৃষ্টি আমার মনে কাকের অশুভ কালোর অনাসৃষ্টি এঁচোড় পেকে কাঁঠাল।
জামের বীজ ছড়িয়ে ছিটিয়ে গাছের গুড়িতে শেকড়ের উপরে উঠে আসা ম্যানগ্রোভের শ্বাসমূল ধুঁকে ধুঁকে নিঃশ্বাসে পরকীয়া অক্সিজেনের অধিগ্রহন সুন্দরী অরণ্য।
লবনাক্ত প্রশ্বাসে জড়িয়ে হাম্বা তোমার স্বরূপে মাকে পরিব্যপ্তি আঙ্গিকে গ্রহন ফেনিল দুগ্ধ চোষন।
মৈথুন স্রোতে দলিয়ে এক পায়ে তালগাছ কুট্টুনী কামড়ে কাঁকড়া বৈরাগী সন্ন্যাস।
বর্ষাতির ফিনফিনে উড়ো চুলের ঝামট কৃষ্ণা তোমার চকমকি কুচকুচে কালো বক্ষের খন্ডচিত্রে মেঘরাজের স্নেহের আর্দ্রতা।
ছপাৎ ছপাৎ জল কাদায় ওয়াশিং মেশিনের বিজ্ঞপ্তি দাগ ভালো।ডিটেরজেন্টের বুদবুদ স্বপ্নিল আশার চালচুলোহীন দুলা বাগদীর ন্যাংটা ছেলে হাত তুলে এলোপাথারি ভিজছে তার সর্বাঙ্গ ।
তবুও নেই কোন গৃহস্থের আধমরা শুকনো কালো ছাতার পিছুটান।
পিচ্ছিল অঙ্গে নীলকন্ঠের গঙ্গার স্রোত নেই ডুবে সলিলসমাধির ভয় শুধু দু হাত ধরে মাখো কালো মেঘের সাওয়ার।
কচুপাতায় টলটলে চোখের কোনে শ্রাবন মিলে মিশে সান্দ্র সংসারের শ্যাওলা পাঁকে পা দুঃসাহসী কৃষ্ণার।
ঝাপসা উইন্ডস্ক্রীনে দেদার বেগে সমৃদ্ধ অট্টালিকার গুমোট বাস্প অঙ্গুলীর স্পর্ধা আঁকে উল্কি তোমার নামে।
খরস্রোতার বেগ ফুঁসলিয়ে অতলে বানের আছাড় আমাদের বৈতরিনী টালমাটাল আশঙ্কা ঘূর্নিপাকে অতন্দ্র প্রহরায় রাত জাগা আঁখি।
কুলুঙ্গি আমার অনিশ্চিত কুলকুল কানাগলি পেরিয়ে সমুদ্র ঘরে বাইরে আমার সোনা কুকুর হয়েছে পোয়াতী বছর ঘুরে নিরাশ্রয় বাচ্ছা কাচ্ছা নিয়ে পাড়ে উঠে ছল ছল চোখে প্রকৃতি মা তোমায় খোঁজে তোমার ঔদাসিন্যতার করালগ্রাসে জগৎ সংসারে কি হাহাকার।
খন্ডচিত্রে মেঘরাজের বুকে কৃষ্ণার উনুনের ধোঁয়ার কালির গুমোট চিত্র চাপ চাপ হতে চাইছি কি আমি অন্য কারোর পরকীয়া।
ঔদাসিন্য কর্ণপাত
শেষভোরে সবকিছু সাঙ্গ হলে তাদের নতুন করে শুরুয়াত।
প্রদাহে ক্ষত অভিমানী মেঘবালিকা দিবারাত্রি স্নাত।
অনুরননে ঝমঝম বৃষ্টি স্বস্তির চোরাবালিপথে সমুদ্র স্তব্ধ।অভিযোগের উত্তাপ।
জলে ভেসে যেতে থাকে অনর্গল বিদ্বেষ গরল
সমাধিস্থ বল্কল ঋষির উচ্চারিত ওঁমে তৃষ্ণার্ত দূর্বায় বৃষ্টির চুম্বন অরুন্ধুতীর স্বামীর উষ্ণ আঁচে মেঘরাজের বুকে খন্ডনাভির অকালবর্ষন
পাহাড়প্রতিম উঁচু স্তনযুগলে অনর্গল ঝর্ণার নাব্যতার খরস্রোতে সহজিয়া দূর্গম কান্তার।
কান ধরে ক্ষমা অশ্রুজলে মেঘদূত উড়ো চিঠি প্রতিশ্রুতির পরের বার অতি শীঘ্র আসবো প্রিয়া।
আমাদের আলাপনে একঘেঁয়েমির শ্যাওলা যতিচিহ্ণের ছেদ আত্মগোপন তোমাতেই আমার মিশ্রিত মার্জার তবুও মাখনি দুগ্ধে পিচ্ছিল।
আমার বক্ষকোটরে তোমার প্রতীক্ষায় অখিল বর্ষণ শক্তপোক্ত পুরুষত্বের চাতাল নিষ্প্রান।
আজ এই খরায় বৃষ্টি তুমি সব মলিনতা ধুইয়ে দাও যতিচিহ্ণের নিঃশ্চুপ মান অভিযোগ।
বর্ষণের অর্ধেক পুকুরে দাঁড়িয়ে অনিশ্চয়তার ঘাম কপালে চাষিবাসির
নষ্ট হবে জরায়ুর ক্ষিধের যোগান হাভাতে হবে শুকিয়ে কাঠ
বর্ষণ হলো চিতাভস্মের কাঠ না ডালে না ঝোলে
শুধু নির্বাক অপদার্থ তার অস্তিত্ব।
একহাত সিঁদুরে টকটকে রাঙানো দীর্ঘায়িত সিঁথি কামরাঙার আঁচল ঝনঝন বাসনকোষন গৃহস্থালীর দৈনন্দিন কর্মে যোগিনী।
মাথা তুলে ঔদাসিন্য দৃষ্টিপাত রোম্যান্টিকতা নিছক এখন বাক্সবন্দী ঘুন সংসার
বর্ষণ এখন শুধু গুরুচন্ডালী ভোগ নয় দূর্ভোগ কাজকর্ম বানচাল।
হারিয়ে গেছে কিশোরীর শত ব্যস্ততার মাঝে কুসুম কাকলি।
বৃষ্টি শুধু বক্ষের নীরস আত্মরক্ষা ছাটে বর্ষাতির আড়াল সজীবতা ক্রোশখানেক দূরে।
স্কুলফেরত পড়ুয়ার বস্তাবন্দী চিত্রনাট্য থেকে আজ উধাও আমি
স্কুলকেসে ছাপোষা গুমোট অগ্রগতি
আজ ধোয়া বানে জলে থৈ থৈ আগামী দুঃশ্চিন্তার মেঘ।
আজ আমার অজ্ঞাতবাস অরণ্যের গহীনে অকাল বর্ষণ নিষ্প্রান ছোঁয়াচে ঘুম সঙ্গম।
এই বয়সে অবৈধ সময়ের মাপনযোগ্যতায় আমার বিয়োগ অস্তিত্বকথারা পেতে চায় সংযোগ কিশোরীর রিহার্সালে হলে ক্ষতি নেই
কতিপয় দিনের জন্য ভেজা প্রেমিক ধরাধরি তোমার আঁচল।
সিকোয়েন্সে অভিভাবকত্বের শ্লেষাত্মক মুখঝামটা পেট টিপলে দুধ বেরোয় ছোরা
এখন থেকেই তোমার ছ্যাবলামো হিরোগিরি।
আবহসঙ্গীতে মোক্ষম মূর্চ্ছনায় ঘূর্নায়মান নৃত্যে আমিই হতে চাই আজীবন তোমার শেহেজাদা।
মেঘের চোখরাঙানি পরবাসে বিদ্যুতের ঝলকানি
উচাটন গুরুগম্ভীর আওয়াজ মানতে একান্তই নারাজ
চলছে শ্যামরাধার মানভঞ্জন হে হরি।
অমৃতসুধা অক্লান্ত পরিশ্রমে আদ্যোপ্রান্ত গড়ায়ে নাভি স্তন কন্ঠশীষে অনর্গল চুম্বন
সকল প্রস্ফুটিত কুসুম বোঁটায় সংক্রমন তোমার ছোঁয়াচ
সুমিষ্ট আধোভেজা মনন আগামী আমার গর্ভের প্রজনন।
ওদিকে নাক সিটকানো সাবধানী ছাপোষা
এড়িয়ে চলা দু পায়ের জন্তু এসব মানে দিনশেষে ঝক্কি ঝামেলা
জল ঠেলে অফিস কাছাড়ি না হলে জুটাবো কি করে শুষ্ক জীবন আটপৌরে ভাত।
অভিযোগের নোংরা পুটুলী কর্দমাক্তের সুর অপছন্দের সকলে মিলেই তো নিরাকার যতিচিহ্ণ সাময়িক বিরাম স্তব্ধ জীবন বিরাজ।
হামলে পড়ে যে যা পারে সঞ্চিত মালকোঁচে ভাগ বসায়।
তারপরেই তো ক্ষনিকের আরাম শেষে রুদ্ধ জীবনপ্রপাত।
হিসেবে কষা মাজা পরিমার্জন ভারী কালো কুচকুচ অফিসের ব্যাগ
বৃষ্টি উপেক্ষা শুধু চায় গলগলে পচা ঘাম রুদ্ধ বাতাসে গুটিয়ে থাকা সংক্রমক ছারপোকা।
শরীরের স্পর্শে চাকদা ঘা নিরুত্তর স্পর্শ সতেজতা।
বৃষ্টি তোমার এখানে পোড়া কপাল কপোলে তার চেয়ে ভালো রাত্রিশেষে স্বামী সোহাগের বর্ষার জলে ঘ্যাঁটা সিঁদুরের টিপ এয়োস্ত্রীর
দেখো আমি তোমাকে কতটা ভালোবাসি।
তোমার শরীরে শরীর আজো ভেজে।
দুমড়ে মুচড়ে কাঙাল সোহাগী অপটকা হাড়গোড়ে প্রেমিক
বুকে আছড়ে স্নিগ্ধ সুলোচনা সোহাগে পড়িমরি ঝাপটে মৈথুন স্রোতে একলা ভেজে কুমারী
নতুন সংলাপে ঠায় দাঁড়িয়ে একপায়ে তালগাছ
গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি নিম্নগামী পিচ্ছিল কুচকুচে অরন্য ঠায় দশা অকালবোধন
১০৮ পদ্মে তিলোত্তমার আহ্বান নবকুমারের উদগ্র তেজে স্বেচ্ছায় আঁখি বিসর্জন
তোমার কালবৈশাখীর উত্তাল আলুথালু কেশে হারিয়ে আমার অন্ধত্বে
তোমার সলিলে নিশ্চুপ আম্রমাধুরীর রাত
কৌমার্য্যে অবগাহন।
সোহাগশেষে বধূর চুলের ঘ্রাণ স্নিগ্ধ সোঁদা গন্ধ।
এঁটো করতে থাকে নিঃশব্দে অঙ্গুরীমাল
সন্তর্পনে অগ্রসর মননে একচিন্তা
ছিটেফোঁটা জলের তুলনায় ইঁদোরার তোলা হিসেবী জল বরং অনেক মিষ্টি।
ওদিকে দ য়ের মধ্যভাগ কামড়ে কামড়ে অযাচকের অনর্গল ক্ষুধা মিটানোর ব্যর্থ প্রয়াসে
ঝুপ ঝাপ পাড় ভেঙে নিশ্চিত আশ্রয় গর্ভগৃহে গর্হিত অপরাধ অন্ধকার গহ্বরে অবিশ্রান্ত ধারা
কুল মান বিসর্জনে আটপৌরে আঁচল।
এক ছাতার আড়ালে সুখী নিশ্চিত চুম্বন বিনিময়ে দ্রাব্য ও দ্রাবকের সম্মোহনী দ্রবনের দ্রবনের তেজস্ক্রিয়তায় একপশলা মহার্ঘ্য মিলন বর্ষন।।
অসাবধানী ঈষৎ সরন বস্ত্র বিচ্ছেদে
কাল মেঘের ঘ্যাঁনর ঘ্যাঁনর অভিকর্ষীয় বর্গীয় জ এর মধ্যদেশ স্পর্শক।
দৃষ্টিনিবন্ধ শূন্য সরন নির্বাক জগদ্দল আমি
তোমার রূপ হেরি নিহারুলু
অজন্তার সাক্ষাত ভেজা নগ্ন চিত্রপট দর্শন।